গল্পে গল্পে বাংলা উপসর্গ মনে রাখার সহজ উপায়

উপসর্গ কাকে বলে? যেসব বর্ণ বা বর্ণের সমষ্টি ধাতু এবং শব্দের আগে বসে সাধিত শব্দের অর্থের পরিবর্তন, সম্প্রসারণ কিংবা সংকোচন ঘটায়, তাদের বলা হয় উপসর…

বাংলা সাহিত্যের টুকিটাকি (১ম পর্ব)

১. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের নিদর্শন হলো? উত্তরঃ চর্যাপদ। ২. আরাকান রাজসভার কবিদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কবির নাম কী? উত্তরঃ আলাওল। ৩. যুগসন্ধি…

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ

আস্‌সালামুআলাইকুম, প্রাথমিক শিক্ষাসহ দেশের সার্বজনীন শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো উন্নত ও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করতে সরকার বদ্ধপরিকর।

মনকে শান্ত রাখতে অবলম্বন করুন ৫টি কৌশল

বর্তমানে সবকিছুই প্রতিদন্ধীতাপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে। আর এই প্রতিযোগীতায় অবর্তীর্ণ হয় লাখো মানুষ। কিন্তু জয়ী হয় শুধুমাত্র তারাই যারা প্রয়োজনের মুহুর্তে মাথা ঠান্ডা রেখে সিদ্ধান্ত নিতে পারে, মনে রাখতে পারে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রনে।

জানুন সফলতার পিছনে কাজ করা ১২টি গুণ সম্পর্কে

জীবনের সফলতার মুখ কে না দেখতে চায় বলুন? এই সফলতা পাওয়ার জন্যই মানুষ প্রতিনিয়ত সামনের দিকে ছুটে চলেছে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই সফলতা থেকে যায় অ

রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৪

জনতা ব্যাংক এ নিয়োগ- ২০১৪

বাংলাদেশের  অন্যতম বৃহৎ ও সরকারী বানিজ্যিক ব্যাংক জনতায় এক্সিকিউটিভ অফিসার পদে  নিয়োগের সার্কুলার দেওয়া হয়েছে। সাধারন এক্নিকিউটিভ পদে ১৫৪ ও টেলর পদে ৪৯৪  টি আসনে লোক নেওয়া হবে।

০১.পদ : এসিস্ট্যান্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার, পদে ১৫৪ টি আসন।
যোগ্যতা : যে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ন্যুনতম ২য় বিভাগ/সমমানের সিজিপিয়ে সহ স্নাতক পাশ। 

০২. পদঃ এসিস্ট্যান্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার – টেলর, পদে ৪৯৪ টি আসন।
যোগ্যতা: যে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে ন্যুনতম ২য় বিভাগ/সমমানের সিজিপিয়ে সহ স্নাতক পাশ।

বয়সসীমাঃ অ-মুক্তিযোদ্ধা ২১-৩০ বছর। মুক্তিযোদ্ধা সন্তান সর্বোচ্চ ৩২  বছর। 

আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৪/০৯/২০১৪, 

আবেদন করতে ভিজিট করুনঃ career.janatabank-bd.com

পূর্ণাঙ্গ সার্কুলার দেখুনঃ

জনতা ব্যাংক এ নিয়োগ- ২০১৪

 

শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৪

জানুন সফলতার পিছনে কাজ করা ১২টি গুণ সম্পর্কে


জানুন সফলতার পিছনে কাজ করা ১২টি গুণ সম্পর্কে

জীবনের সফলতার মুখ কে না দেখতে চায় বলুন? এই সফলতা পাওয়ার জন্যই মানুষ প্রতিনিয়ত সামনের দিকে ছুটে চলেছে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই সফলতা থেকে যায় অধরা। কিন্তু কেন? সফল ব্যক্তিদের মধ্যে কি সেই বিশেষ গুণ আছে যেগুলো তাদেরকে সফল করে তুলেছে? জেনে নিন সফল ব্যক্তিদের জীবন সম্পর্কে।

১. সুযোগ
সফল ব্যক্তিরা নিজের সুযোগ নিজেই তৈরী করে নিতে জানেন। অন্যের করে দেয়া সুযোগের অপেক্ষায় তাঁরা থাকেন না কখনই।

২. প্রাধান্য

তাঁরা প্রথম হওয়ার চাইতে সেরা হওয়াটাকেই বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকেন।

৩. সাহায্য
সফল মানুষরা সব সময়েই নিজের চাইতে অন্যকে সাহায্য করতে বেশি ভালোবাসেন। অন্যকে সাহায্য করতে গিয়েই তাঁরা জীবনে অনেক কিছু শিখে ফেলেন যা পরবর্তিতে তাদের কাজে আসে।

৪. কাজ
সফল ব্যক্তিরা পরিমানের চাইতে মান কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। অনেক বেশি পরিমাণে কাজ করার চাইতে অল্প পরিমাণে ভালো কাজ করায় বিশ্বাসী তাঁরা।

৫. নিজস্বতা
তাঁরা নিজস্বতায় বিশ্বাসী। তাদের ধ্যান ধারণা, বুদ্ধি কখনই অন্যের দ্বারা প্রভাবিত হয় না।

৬. সম্মান
তাঁরা বিশ্বাস করে যে সম্মানটা অর্জন করে নিতে হয় নিজেকেই। নিজের সম্মান নিজের কাজের মাধ্যমে অর্জন করতে না পারলে কখনই সম্মানিত হওয়া যায়না।

৭. স্বপ্ন
সফল ব্যক্তিরা ইতিহাসের পাতায় নিজের নাম লেখার স্বপ্ন দেখে।

৮. হার
সফল ব্যক্তিরা কখনই হার মানেন না। একটি কাজ প্রয়োজনে হাজার বার করতে রাজি আছেন, কিন্তু পরাজিত হতে তাঁরা রাজি নন।

৯. টাকা
সফল ব্যক্তিরা টাকার পেছনে ছোটেন না, তাঁরা ছোটেন সফলতার পেছনে। তাদের কাছে টাকার চাইতে সফলতার গুরুত্ব অনেক বেশি।

১০. বিশ্বাস
যে সব ব্যক্তি জীবনে সফল হয়েছেন তাঁরা নিজের উপর নিজের সবচাইতে বেশি বিশ্বাস করেন। অর্থাৎ তাঁরা যথেষ্ট পরিমাণে আত্মবিশ্বাসী।

১১. ভয়

সফল ব্যক্তিরা ভয় পান না। সমাজের কে কি বললো, কে কিভাবে গ্রহণ করলো সেটা নিয়ে তাঁরা মাথা ঘামান না।

১২. নেশাগ্রস্ত
সফল ব্যক্তিরা নিজের কাজে নেশাগ্রস্ত। নিজের কাজে কখনই তাঁরা ফাকি দিতে পারেন না।

প্রিয় বন্ধুগণ, ভেবে দেখুন এই ১২ টি বিশেষ গুণাবলীর কোন কোন গুনটি আমাদের মধ্যে আছে? সব গুলো কি আছে?
থাকলে আপনিই সফল মানুষ। সবগুলো নেই! ভাববেন না- সময় এখনো ফুরিয়ে যায়নি!

ইন্টার্ভিউয়ের কয়েকটি কৌশলী প্রশ্ন


ইন্টার্ভিউয়ের কয়েকটি কৌশলী প্রশ্ন

  ইন্টারভিউয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন তৈরি করা হয় বেশ কৌশল খাটিয়ে। সাধারণত এসব প্রশ্নের মাধ্যমে প্রার্থীর কাছে থেকে সেই সব তথ্য বের করার চেষ্টা করা হয় যা তারা লুকানোর চেষ্টা করছেন। হঠাৎ করেই এসব প্রশ্ন করে প্রার্থীকে বেকায়দায় ফেলে দিতে চান প্রশ্নকর্তারা, বললেন ‘রিজ্যুমি রাইটারস ইনক’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং এক্সিকিউটিভ ক্যারিয়ার কোচ টিনা নিকোলাই।
তবে এসব প্রশ্নের বেশ বাজে দিকও রয়েছে বলে জানান টিনা। তিনি বলেন, অনেক সময়ই এসব প্রশ্নের জবাব হয়তো স্মার্টভাবে দিতে পারেন না প্রার্থীরা। ফলে সত্যিকার কাজের মানুষ হারানোর ভয় থাকে তাতে। এখানে জেনে নিন এমন ১৪টি কৌশলী প্রশ্ন।

 

১. একটি শব্দে আপনি নিজেকে কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
এ প্রশ্নের মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিত্ব এবং তার ধরণ সম্পর্কে ধারণ নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তা ছাড়া নিজের সম্পর্কে আপনার ধারণা কী তাও বের হয়ে আসে।

এ প্রশ্নটির জবাব দেওয়া খুবই চ্যালেঞ্জিং। কারণ আপনি জানেন না এই চাকরিতে কী ধরনের ব্যক্তিত্বের প্রার্থী খোঁজা হচ্ছে। তা ছাড়া নিজের ব্যক্তিত্বের পুরোটা একটিমাত্র শব্দে বর্ণনা করাটাও অনেক কঠিন।

তাই এ প্রশ্নের জবাব দিতে হবে বেশ সাবধাণতার সঙ্গে, জানালেন ওয়ার্কপ্লেস এক্সপার্ট লিন টেইলর। চাকরির ধরনের ওপর ভিত্তি করে শব্দ নির্বাচন করতে হবে। অ্যাকাউনটেন্ট পদে চাকরির জন্য নিশ্চয়ই ‘ক্রিয়েটিভ’ বা ‘সৃষ্টিশীল’ শব্দটি ব্যবহার করবেন না। বর্তমানে বেশির প্রতিষ্ঠান এমন প্রার্থী খোঁজেন যারা দলবদ্ধ হয়ে কাজ করতে পারে এবং সততা, বিশ্বাযোগ্যতা এবং ত্যাগী মনোভাব সম্পন্ন হন।


২. যে পদের জন্য আবেদন করেছেন তাকে অন্যগুলোর সঙ্গে কিভাবে তুলনা করবেন?
এ প্রশ্ন দিয়ে তারা আসলে জিজ্ঞাসা করছেন, আপনি কি অন্য কোনো চাকরির জন্য আবেদন করেছেন? এর মাধ্যমে বোঝার চেষ্টা করা হয় আপনি চাকরি খুঁজতে কতটা মনোযোগ দিয়েছেন। যখন কথা বেরোতে থাকবে, তখন বোঝা যাবে অন্যান্য কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করার আগ্রহ রয়েছে আপনার।

যদি বলেন যে শুধু এই চাকরিতেই আবেদন করেছেন তবে বড় ভুল করবেন। ধরে নেওয়া হবে আপনি মিথ্যা বলছেন। যে প্রতিষ্ঠানে ইন্টারভিউ দিচ্ছেন তার সম্পর্কে ইতিবাচক কথা বললে কর্তৃপক্ষ মনে করবে, শেষ পর্যন্ত হয়তো আপনি অন্য কোথাও সুযোগ পেয়ে ঢুকে যাবেন। অন্যদের সম্পর্কেও নেতিবাচক কথা বলা উচিত নয়।

এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো জবাবটি এমন হতে পারে যে, বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে আপনি আবেদন করেছেন। তবে এখনো ঠিক করেনটি কোন পথে এগোবেন।

 

৩. আপনার তিনটি গুণ ও দুর্বলতার কথা কি বলতে পারেন?
এর জবাবে কর্তৃপক্ষ খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করবেন যে আপনার মাঝে দলবদ্ধ হয়ে কাজ করার যোগ্যতা রয়েছে কিনা। আবার দুর্বলতার মাঝেও সম্ভাবনা থাকার প্রয়োজন রয়েছে।

এ ক্ষেত্রে দুর্বলতা প্রকাশের বিষয়টি খুবই টেনশনের বিষয়। কারণ এমন দুর্বলতা না প্রকাশ পায় যা চাকরির জন্য আপনাকে অযোগ্য করে তোলে। তাই ভালো হয় যদি আগে থেকে এমন প্রশ্নের জবাব ঠিক করে নিয়ে চ্যালেঞ্জটাকে নিয়ে নেওয়া।
এ প্রশ্নের মাধ্যমে চাকরিদাতারা জানতে চান যে, আপনি কাজের জন্য ঠিক আছেন এবং আপনার দুর্বলতাগুলোও ভবিষ্যতে যোগ্যতা হ্রাস করবে না।

 

৪. আপনি কেন এখানে কাজ করতে চান?
এর মাধ্যমে জানতে চাওয়া হয় আপনার সবচেয়ে আগ্রহের বিষয়টি। এ ছাড়া এই চাকরি কতোটা প্রয়োজন তাও বুঝতে চান তারা।
নিঃসন্দেহে এখানে কাজ করার কয়েকটি কারণ রয়েছে আপনার। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হলো, এর গুরুত্বের ধারাবাহিকতা। এতে বোঝা যায় আপনার কাছে কোনো বিষয়গুলো বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

এর মাধ্যমে চাকরিদাতারা বুঝতে চান আপনি তাদের প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কতটুকু জেনেছেন এবং বুঝেছেন। আরো বুঝতে চান, আপনি কি আসলে এই চাকরিই চান নাকি যেকোনো একটি হলেই চলবে।

 

৫. বর্তমান চাকরিটি কেন ছেড়ে দিতে চান?
এর মাধ্যমে আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক দিকগুলো জানতে চাইবেন তারা। অন্য প্রতিষ্ঠানে চাকরিরত থাকলে তারা জানতে চাইবেন সেখানে কোনো সমস্যায় রয়েছেন কিনা অথবা চাকরিচ্যুত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কিনা।

কেউ বলতে চান না কেনো তিনি বর্তমান চাকরিটি ছেড়ে দিতে চাইছেন। আবার অপছন্দনীয় চাকরির বিষয়েও কেউ বলতে চান না। যদি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে জবাব না দিতে পারেন, তবে চাকরির আশা বাদ দিতে হতে পারে আপনার।
এ প্রশ্নের জবাবে তারা আশা করবেন যে আপনি আসলে আরো চ্যালেঞ্জিং চাকরি খুঁজছেন। আপনার যে যোগ্যতা রয়েছে তার জন্য আরো ব্যাপক ক্ষেত্র ও সুযোগ দরকার- তেমনটাই দেখবে চান তারা।

 

৬. ক্যারিয়ারের কোন বিষয়টি নিয়ে গর্বে করবেন আপনি?
এর মাধ্যমে জানতে চাওয়া হবে আপনি কোন বিষয়ের প্রতি আকর্ষণ বোধ করেন এবং কোন বিষয়ে আরো এগিয়ে যেতে চান। নিজের সফলতা পর গর্বিত বোধ করেন কিনা তাও বোঝার চেষ্টা করবেন তারা।

ভবিষ্যতে কোন ধরনের কাজ করতে আপনি বেশি আগ্রহ বোধ করবেন তা জানানো কঠিন। তাই নির্দিষ্ট কোনো বিষয় উপস্থাপন করা ঠিক নয়। এমন কিছু বলতে হবে যাতে বহুবিধ কাজের সমন্বয় থাকে।
জবাবের মাধ্যমে আপনার ইতিবাচক মনোভাব দেখতে চাইবেন তারা। এর মাধ্যমে উদ্যমশীলতা ফুটে উঠতে হবে। তারা দেখতে চাইবেন সফলতা অর্জনের প্রতি আপনার তীব্র আকাঙ্ক্ষা রয়েছে কিনা।

 

৭. কোন ধরনের সহকর্মী এবং বসদের সঙ্গে কাজ করে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন সফল হয়েছেন, কেন?
এর মাধ্যমে তারা বুঝতে চাইবেন অন্যের সঙ্গে আপনার দ্বন্দ্ব রয়েছে কিনা এবং তা কী ধরনের। দ্বিতীয়ত তারা বোঝার চেষ্টা করেন, আপনি সর্বোচ্চ সফলতার জন্য কিভাবে কাজ করেন।

অন্যের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে অসফল হওয়ার বিষয়ি বর্ণনা করতে গিয়ে সমস্যায় পড়বেন আপনি। আবার বসদের সমস্যা বর্ণনা করতে গিয়ে যদি এমন কিছু বলেন যা ইন্টারভিউয়ে উপস্থিত কোনো বসের বদ অভ্যাসের কথা তুলে ধরে, তবে তা একটা ঝামেলা।

এ প্রশ্নের জবাবে প্রশ্নকর্তারা খারাপের চেয়ে ভালো কথাই বেশি আশা করেন। তবে সবচেয়ে ভালো ইতিবাচক দিকগুলো শুরু করে ধীরে ধীরে নেতিবাচক দিকে যাওয়া। বিভিন্ন চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন মানুষের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা যে আপনার রয়েছে এবং তা আপনি খুব ভালো মতোই পারেন, তাই বোঝাতে হবে জবাবে।


৮. একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে চিন্তা করেছিলেন?
এর মাধ্যমে তারা বুঝতে চাইবেন, নিজের একটি ব্যবসা সৃষ্টির গোপন ইচ্ছা আপনার রয়েছে কিনা। কারণ এমন মানুষকে তারা চাকরি দিতে চান না।

প্রত্যেক মানুষই তার কর্মজীবনের শুরুতে নিজের ব্যবসা স্থাপনের চেষ্টা করেন বা স্বপ্ন দেখেন অন্তত। তাই সরাসরি নাকচ করে দেওয়াটা উচিত হবে না। আবার কোনো এক সময় আপনার একটি ব্যবসা ছিলো বা ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে তা প্রকাশ করাটাও ঝুঁকিপূর্ণ।
একজন স্বাধীন ব্যবসায়ী হওয়ার ইচ্ছা ছিলো আপনার তা প্রকাশ করা সমস্যা নয়। আবার এ ধরনের ইচ্ছা থাকলেও তা নিয়ে আপনার কোনো পরিকল্পনা নেই- বিষয়টিকে এভাবেই উপস্থাপন করা ভালো। এর জবাবে কর্পোরেট দুনিয়ায় কাজ করে আপনি কতোটা আনন্দ পান তাই শুনতে চান কর্তৃপক্ষ।


৯. যেকোনো একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পেলে আপনি কোথায় চাকরি করতেন?
এর মাধ্যমে তারা জানতে চাইবেন বিশেষ কোনো কাজে এবং প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে আপনি কেমন কর্মী। পাশাপাশি কাজের প্রতি আপনার দায়বদ্ধতাও প্রকাশ পাবে এতে।

এর জবাবে আপনি বেশি কথা বলতে গেলে এক সময় ধরা খেয়ে যাবেন। আপনার কথায় কিছু ভালো প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বাজে মন্তব্য চলে আসতে পারে। তাই নিজের সামান্য কিছু ধ্যান-ধারণা উপস্থাপন করুন।

 

১০. আগামীকাল কোটি টাকা হাতে পেয়ে গেলে আপনি কী করবেন?
এর একটিই অর্থ, তারা জানতে চান টাকা পেলে আপনি কি কাজ করতে চান কিনা চান না। এর জবাবে একজন কর্মী হিসেবে আপনার মতাদর্শ এবং লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানা যায়।

এটা অনেকটা অ্যাম্বুশের মতো। যদি বড় বড় অনকে কিছু করার তালিকা তুলে ধরেন তাহলে এই চাকরিটি আপনার প্রয়োজন নেই যদি অর্থ পেয়ে যান। তাই সাধারণ কিছু জবাব দিয়ে চুপ করে থাকাই ভালো।
তারা বুঝতে চান যে, এই কাজ বিষয়ে আপনি আগ্রহী এবং ভবিষ্যতে অর্থশালী হলেও এই কাজের প্রতি আগ্রহ কাজ করবে আপনার।


১১. আপনার বস বা জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা দ্বারা কী কখনো সততা বিসর্জনের প্রস্তাব পেয়েছেন?
এর মাধ্যমে আপনার নৈতিকতার কম্পাসটি সম্পর্কে ধারণা চান সবাই। বিশেষ কোনো মুহূর্তে আপনার সততা কীভাবে ধরে রাখবেন তাও বুঝতে চাইবেন তারা। আপনার বিচক্ষণতার গভীরতাও দেখার চেষ্টা করা হবে।

স্পর্শকাতর বিষয়গুলো আপনি কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করেন তার জবাব বেরিয়ে আসবে। সেইসঙ্গে সাবেক অসৎ কোনো কর্মীর কথাও জানান দিয়ে ফেলতে পারেন। তাই এ ক্ষেত্রে একজন কূটনীতিকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।
এ ক্ষেত্রে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের বাজে ইতিহাস না তুলে ধরে নিজের মতাদর্শকে স্পষ্ট করে তুলুন। এটাই দেখতে চাইবেন তারা। তা ছাড়া কোনো নাম বা প্রতিষ্ঠানকে উল্লেখ না করে এমন একটি ঘটনাকে গল্পের মতো করে আওড়ে যেতে পারেন।


১২. আপনার সঙ্গে কাজ না করতে চাওয়ার একটি কারণ বলতে পারেন?
এখানে ব্যক্তিত্বের একটি খারাপ দিক সম্পর্কে জানতে চাইবেন তারা। আর যদি মিথ্যা বলেন, তবে তা প্রমাণ হবে ভবিষ্যতে।
যদি সরাসরি বলেন যে এমন কোনো কারণ নেই, তবে প্রশ্নকর্তাকে অপমান করা হলো এমন প্রশ্ন করার জন্য। তাই নিজের সমস্যাকে সরাসরি না বলে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে উত্থাপন করুন।

জবাব এমন হতে পারে, আসলে সব সময় যে আমার সঙ্গে কাজ করতে সবার ভালো লাগবে তা নয়। বিশেষ করে কাজের যখন সময় বেঁধে দেওয়া থাকে তখন….।

 

১৩. এত দিন কাজ থেকে দূরে ছিলেন কেন?
অনেক সময়ই নিজেকে নির্দোষ না প্রমাণ করা পর্যন্ত আপনাকে দোষী বলেই ধরা হবে। এই প্রশ্নের মাধ্যমে বুঝতে চাওয়া হবে, আপনি নিজের বিষয়ে যথেষ্ট দায়িত্বশীল কিনা।

পেশাজীবনে আপনার স্থিতিস্থাপকতা সম্পর্কে বলতে হবে এর জবাবে।
প্রতিষ্ঠান দেখতে চাইবে বেকার অবস্থাতেও আপনি কোনো না কোনো কাজে সম্পৃক্ত হওয়ার চেষ্টা করবেন। অন্তত একটি চাকরি খুঁজতেই যে আপনি ব্যস্ত ছিলেন তা বোঝাতে হবে তাদের।

 

১৪. এই ইন্টারভিউয়ের জন্য কিভাবে সময় পেলেন?
যদি অন্য কোনো চাকরিতে বর্তামান থাকেন তবে তারা জানতে চাইবেন অফিসকে কী বলে আপনি এখানে এসেছেন। এ ক্ষেত্রে আপনার সততার উদাহরণ দেখতে চাইবেন তারা।

বর্তমান বসকে ফাঁকি দিয়ে এখানে এসেছেন বলাটাও ঝামেলা। আবার সরাসরি একটি মিথ্যা বলাটাও অস্বস্তিকর।
এ ক্ষেত্রে তারা দেখতে চাইবেন, আপনি বর্তমান চাকরিকে অবশ্যই আগে প্রাধান্য দিচ্ছেন। অথবা নিজের যোগ্যতার প্রদর্শনে আরো বড় ক্ষেত্র চাইছেন।


আপনাদের নিজস্ব মতামত, প্রশ্ন, অনুরোধগুলো জানাতে "Comments" করুন। আপনাদের পাশে আছি সব সময়।

শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও আবেদনের সময়সূচী

বাংলাদেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ও আবেদনের সময়সূচী

 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ম বর্ষ ভর্তির আবেদন শুরু ১৪ আগস্ট, ভর্তি পরীক্ষা শুরু ৫ সেপ্টেম্বর

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক সম্মান শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে প্রার্থীদের ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া ১৪ আগস্ট শুরু হয়ে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। বিজ্ঞান অনুষদের অধীন ক-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১২ সেপ্টেম্বর, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীন খ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১৯ সেপ্টেম্বর, বাণিজ্য অনুষদের অধীন গ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ৫ সেপ্টেম্বর, বিভাগ পরিবর্তনকারী ঘ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২৬ সেপ্টেম্বর এবং চারুকলা অনুষদের অধীন চ-ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা সকাল ১০টায় নেয়া হবে। আরও তথ্য জানতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.du.ac.bd ভিজিট করুন।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা শুরু ৫ সেপ্টেম্বর

ক ইউনিট- ১২ সেপ্টেম্বর, খ ইউনিট- ১৯ সেপ্টেম্বর, গ ইউনিট- ৫ সেপ্টেম্বর, ঘ ইউনিট- ২৬ সেপ্টেম্বর, চ ইউনিট- ১৩ সেপ্টেম্বর। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বিকাল ৩ টায়। বিস্তারিত জানতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.jnu.ac.bd ভিজিট করুন।

পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ৫ ডিসেম্বর
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পবিপ্রবি) ২০১৪-২০১৫ সেশনে স্নাতক প্রথমবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৫ ডিসেম্বর শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে। ‘অ’ ইউনিটের পরীক্ষ‍া সকাল ১০টা থেকে ১১টা, ‘ই’ ইউনিটের পরীক্ষা বেলা ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত এবং ‘ঈ’ ইউনিটের পরীক্ষা বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। আরও বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েবসাইট http://www.pstu.ac.bd থেকে জানতে পারেন।

মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা ২৪ অক্টোবর
২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৪ অক্টোবর। ঐদিন, অর্থাৎ ২৪ অক্টোবর শুক্রবার সারা দেশে ২২টি কেন্দ্রে সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত দেশের সকল পাবলিক-প্রাইভেট মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা হবে। আরও তথ্য পাবেন www.dghs.gov.bd ও http://dghs.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ২১-২২ নভেম্বর (২০১৪-১৫ সেশন)
গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (BSMRSTU) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২১ ও ২২ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এই সেশনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি ইউনিটের ১৪ বিভাগে মোট ৬৭০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবেন। ইউনিটগুলো হচ্ছে- ‘এ’, ‘বি’, ‘সি’, ‘ডি’, ‘ই’ এবং ‘এফ’। ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২১ নভেম্বর শুক্রবার এবং ‘ডি’, ‘ই’ ও ‘এফ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২২ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হবে। ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ অক্টোবর রাত ১২টা পর্যন্ত টেলিটক মোবাইল থেকে ঝগঝ করে ভর্তির আবেদন করা যাবে। ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইট http://www.bsmrstu.edu.bd/ ঠিকানায় পাওয়া যাবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ও ১৩ ডিসেম্বর

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) ২০১৪-১৫ সেশনে অনার্স ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১২ ও ১৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে এসএমএস পদ্ধতিতে ১ সেপ্টেম্বর থেকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত ভর্তির আবেদন করা যাবে। এবার কুবি’তে ১৭টি বিভাগে মোট ৮০০ শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবেন। আরও তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.cou.ac.bd তে পাবেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১৯ থেকে ২৫ অক্টোবর

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৯ থেকে ২৫ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। আরও তথ্য জানতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের http://www.ru.ac.bd ভিজিট করুন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২৮ অক্টোবর

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে প্রথমবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হবে অক্টোবরের ২৮ তারিখ। আগামী ২৮ থেকে ৩১ অক্টোবর এবং ১ নভেম্বর এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আবেদন করা যাবে ২০ আগস্ট থেকে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত। আরও তথ্য জানতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.ku.ac.bd ভিজিট করুন।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১৭ ও ১৮ অক্টোবর

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৭ ও ১৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষার জন্য অনলাইন ফরম ফিলাপ চলবে ২৪ আগস্ট থেকে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। নোটিশ জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অফিসিয়াল লিংক দেখুন। আরও বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.barisaluniv.edu.bd এবং http://www.barisaluniv.ac.bd তে প্রকাশ করা হবে।
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ২৮ নভেম্বর

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (পাবিপ্রবি) ২০১৪-১৫ অনার্স ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৮ নভেম্বর। এসএমএসের মাধ্যমে আবেদনের সময়সীমা ০১ সেপ্টেম্বর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত। বিস্তারিত জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.pust.ac.bd ভিজিট করুন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শুরু ১৩ সেপ্টেম্বর

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক সম্মান শ্রেণীর প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৩ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.juniv.edu ভিজিট করুন।
রুয়েট ভর্তি পরীক্ষা ২৪ অক্টোবর

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা ২৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। বিস্তারিত তথ্য জানতে রুয়েট ওয়েবসাইট http://www.ruet.ac.bd ভিজিট করুন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ২৩ নভেম্বর শুরু

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা চলতি বছরের ২৩ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। আগামী ২৩ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা চলবে বলে জানা গেছে। টেলিটক মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ঝগঝ করে ৬ সেপ্টেম্বর হতে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত প্রবেশ পত্র গ্রহণ করা যাবে। আরও তথ্য জানতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট www.iu.ac.bd ভিজিট করুন।
শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা: ১৪ নভেম্বর

শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষা ১৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে। আবেদন প্রক্রিয়া চলবে ৩০ সেপ্টেম্বর রাত ১২টা পর্যন্ত। বিস্তারিত তথ্য জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.sau.edu.bd ভিজিট করুন।
কুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের বি.এসসি. ইঞ্জিনিয়ারিং ও ব্যাচেলর অব আরবান অ্যান্ড রিজিওনাল প্ল্যানিং (বিইউআরপি) কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা আগামী ৩১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে। ওই দিন (শুক্রবার) সকাল সাড়ে ৯টায় এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে কুয়েট ওয়েবসাইট http://www.kuet.ac.bd ভিজিট করুন।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ৬ও৭ নভেম্বর
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের বিএসসি (সম্মান ও ইঞ্জিনিয়ারিং) ভর্তি পরীক্ষা ৬ ও ৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ কার্যক্রম চলবে ১ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে যবিপ্রবি ওয়েবসাইট http://www.just.edu.bd ভিজিট করুন।
কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১০ নভেম্বর

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি পরীক্ষা চলতি বছরের ১০, ১১, ১২ ও ১৩ নভেম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.jkkniu.edu.bd ভিজিট করুন।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ (ইঅট) ভর্তি পরীক্ষা ০৮ নভেম্বর
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি পরীক্ষা ০৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.bau.edu.bd তে জানানো হবে।

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা ২৯ নভেম্বর
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণীর ভর্তি পরীক্ষা হবে ২৯ নভেম্বর। আরও তথ্য জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://mbstu.ac.bd ভিজিট করুন।

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা ০৮ নভেম্বর
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা ০৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। আরও তথ্য জানতে চুয়েট ওয়েবসাইট http://www.cuet.ac.bd ভিজিট করুন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ২৭ অক্টোবর থেকে ০৬ নভেম্বর

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) ২০১৪-২০১৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক সম্মান শ্রেণীর প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৭ অক্টোবর থেকে ০৬ নভেম্বর পর্যন্ত। আরও তথ্য জানতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট http://www.cu.ac.bd ভিজিট করুন।

জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটি (JU) অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি (২০১৪-১৫)

 بسم الله الرحمن الرحيم

 
জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটি (JU) অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি (২০১৪-১৫)

প্রতিবছরের মত জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি (JU) অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি কার্যক্রম আরম্ভ করেছে। ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১৩ই সেপ্টেম্বর শনিবার থেকে শুরু হয়ে ২৫শে সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলবে (যদি সব ঠিক থাকে)।

আবেদন ফি (সার্ভিসচার্জসহ) ঃ A ইউনিট, B ইউনিট, C ইউনিট, D ইউনিট এবং E ইউনিটে প্রতিটির আবেদন ফি ৫০০.০০ (পাঁচশত) টাকা এবং F ইউনিট, G ইউনিট এবং H ইউনিটে প্রতিটির আবেদন ফি ৩৫০.০০ (তিনশত পঞ্চাশ) টাকা। শুধুমাত্র টেলিটকের প্রিপেইড সিম দিয়ে এস.এম.এস এর আবেদন করা যাবে।

Av‡e`‡bi mgq t 17-08-2014 mKvj 10:00 Uv †_‡K 31-08-2014 ZvwiL ivZ 12: 00 Uv ch©š—|


জাহাঙ্গীর নগর ইউনিভার্সিটি (JU) অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি বিজ্ঞপ্তি (২০১৪-১৫)
 

বিস্তারিত নির্দেশিকা পেতেঃ সার্কুলার ডাউনলোড করুন